“মরহুম খান সাহেব মুকবুল আলী চৌধুরী”
মরহুম খান শাহেব মকবুল আলি চৌধুরী ইলিশিয়ার জমিদার। তিনি মকবু হহহ লাবাদ ডাকঘরের প্রতিষ্ঠাতা, তিনি ইলিশিয়া জমিলা বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ইলিশিয়া জমিলা বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের জন্য ৯৯ একর জমি দান করেন। ইলিশিয়া জামে মসজিদের জন্য ১০০ একর জমি দান ওকরেন। তিনি মোট ৮৫ টি বিদ্যালয়, মক্তব, মসজিদ ও মাদ্রাসার জন্য প্রায় ৫০০ একর এর উপরে জমি দান করেন। উনার শিক্ষানুরাগিতা ও প্রজাহিতৈষিতার জন্য ব্রিটিশ সরকার তাঁকে খান সাহেব উপাধিতে ভূষিত করেন। তার স্ত্রী জমিলা বেগম এর নামে তিনি ইলিশিয়া জমিলা বেগম উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। মরহুম খান সাহেব মকবুল আলি চৌধুরীর বড় ছেলে মরহুম মোক্তার আহমদ চৌধুরী চিরিঙ্গা ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি মহিলা কবি বেগম সুফিয়া কামালের ননদ আয়েশা খানমের স্বামী ছিলেন। তিনি আলিগড় বিশ্ববিদ্যালে লেখাপড়া করেন। পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের জন্য তিনি ১৩০০ একর জমি দান করেন। খান সাহেব মকবুল আলি চৌধুরীর ৫ম পূত্র মরহুম মকছুদ আহমদ চৌধুরী দীর্ঘ ২৮ বছর বৃহত্তর বদরখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। মাতামুহুরী নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে বাঁধ দিয়ে তিনিই প্রথম চকরিয়ার বুরোধান চাষের উদ্যোগ নেন।
মরহুম খান সাহেব মকবুল আলি চৌধুরীর বড় ছেলে মরহুম মোক্তার আহমদ চৌধুরীর ৩য় পূত্র মরহুম খাইরুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি আলিকদম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠক ছিলেন। তিনি দীর্ঘ একযুগ বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানীতে অবস্থান করেন।
মরহুম মাহবুবুল ইসলাম চৌধুরী পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।
মরহুম খাইরুল ইসলাম চৌধুরীর পুত্র সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বাবলা পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি শ্রেষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে স্বর্ণ পদক লাভ করেন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS